রয়টার্সব্রিজিত ও এমানুয়েল মাখোঁর সম্পর্কের সবচেয়ে বিস্ময়কর দিক হলো—এটি সত্যি। ফ্রান্সে বহু প্রেসিডেন্ট পরকীয়ায় জড়িয়েছেন, তাই অনেকে অবাক হন যখন শোনেন, কিশোর বয়স থেকেই মাখোঁ একনিষ্ঠভাবে ব্রিজিতকে ভালোবেসেছেন এবং সবসময় তাঁর প্রতি বিশ্বস্ত থেকেছেন। অথচ ব্রিজিত মাখোঁর নতুন জীবনী বলছে, যতই অস্বাভাবিক মনে হোক—এই বিয়েটিই ফ্রান্সের রাজনীতিতে অন্যতম স্থির দাম্পত্য সম্পর্ক, আর দেশের নেতৃত্বে আছেন এমন একজন ব্যক্তি, যিনি নিজের কাজে পুরোপুরি নিবেদিত।সত্যি কথা হলো, পারিবারিক সুখ থাকলেই যে পেশাগত জীবনে সফলতা আসবে—এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে ‘ইল ভনেই দাভোয়ার ডিজ-সেত আন’ (তাঁর বয়স তখন সবে সতেরো) বইয়ের লেখক, ফরাসি সাংবাদিক সিলভি বোমেল মনে করেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নানা কেলেঙ্কারি বা বিতর্ক ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টদের পদকে অনেক সময় হাস্যকর বা নাটকীয় করে তুলেছে। কিন্তু ৪৭ বছর বয়সী মাখোঁ এসব কিছুতে প্রভাবিত হননি।